নুসরাত পাইরিন :

জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ জয় এর নির্দেশে পরিচালিত এই মনিটরিং সেল আজকে ১৪৩দিনে। চিন্তা করা যায়?

কি পাইসে ছাত্রলীগের? কোথা থেকে কোন রোহিঙ্গা কতগুলো আসছে আর ছাত্রলীগও দৌড় দিছে তাদের সেবা করতে। দিন শেষে তোহ সুশীল সমাজ আমাদের খারাপ গুলোই খুঁজে বের করবে। আমাদের ভুল তারা যেভাবে বের করে সেভাবে চিকন চিরুনী দিয়ে মাথার উকুন বের করলে এতো চুলকানী তাদের হতো না। যাই হোক, যেখানে মানবিক বিপর্যয় সেখানেই ছাত্রলীগ।

এভাবেই কয়েকদিন আগে এক টক শো তে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহাগ ভাই কে রীতিমত কথা দিয়ে তুলোধোনা করা হচ্ছে। তাদের কথাটুকু হলো এরকম “ছাত্রলীগ মানব কল্যাণে কি করেছে? আগের ছাত্রলীগ কি এখন আছে?” তখনই কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এক সম্পাদকীয় পদবীর নেতার টক শো তে কল পরিচয় টুকু দিয়েই বলে দিলেন এই মনিটরিং সেল এর কথা। মানবিক বিপর্যয়ে ছাত্রলীগের অবদানের কথা। সোহাগ ভাইয়ের মুখে মৃদু হাসি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধির মুখে ফুঁকলা হাসি।

তারা বলতে থাকুক। আমরা আমাদের কাজ করে যাব। যতদিন ছাত্রলীগ থাকবে আপনাদের মুখে ফুঁকলা হাসি দিয়ে যাবো ইনশাল্লাহ।

আমাদের আছে ওংঃযরধশ অযসবফ ঔড়ু এর মতো নেতা এবং ইব্রাহীম আজাদ দের মতো নিবেদিত কর্মী। রোদ,শীত, বৃষ্টি। কিছুই না তাদের কাছে। তাদের মাথায় যে গেঁথে গেছে। যেখানে মানবিক বিপর্যয় সেখানেই ছাত্রলীগ।